প্রথম দিনের মতো
ছেলেটির
সাথে প্রথম দেখা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের ভিড়ে। মেয়েটি সিটে বসে, ছেলেটি কোন রকমে তার পাশে
দাড়িয়ে। হঠাৎ ব্রেক, টাল সামলাতে না পেরে ছেলেটি মেয়েটির উপর ছিটকে পড়লো। মেয়েটি মহাবিরক্ত। ভাবলো তার উপর এই ভাবে পড়াটা
ছেলেটার ইচ্ছাকৃত
ভান।
ছেলেটার সাথে মেয়েটির দ্বিতীয় অশুভ দেখা এক শুভবিবাহ অনুষ্ঠানে, মানুষের ভিড়ে অসাবধান বশত সে মেয়েটির পা মাড়িয়ে দিলো। মেয়েটি এবার ছেলেটির উপর ভীষন খুব্ধ। ভাবলো এটা ছেলেটির ইচ্ছাকৃত হয়রানী বা সয়তানী। সেও মনে মনে ফন্দি করে ছেলেটির পোশাকে মাংসের সরুয়া ঢেলে দিল। অতঃপর মহা হৈ চৈ দেখে মেয়েটি দুঃক্ষীত বলে অন্য পাশে সরে পরল। বিষন্য ছেলেটা অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে গেল।
মেয়েটি সিদ্ধান্ত নিলো এরপর সে তার বন্ধুদের দিয়ে ছেলেটাকে পেটাবে। তিন দিন পর আবার তাদের দেখা বৌভাত অনুষ্ঠানে। রুপবতী প্রস্তুত যে কোন ছুতোয় ছেলেটিকে পেটাবার জন্য। কিন্তু ছেলেটি ওর থেকে অতি দুরে সরে রইল একবারও ওর দিকে ছেলেটি চোখ তুলে তাকালো না। মেয়েটি যেন আরো অপমানিত হল। ভাবলো সে এই নিরব অপমানের শোধ নেবে।
এরপর বেশ কিছু দিন হয়ে গেল ছেলেটির দেখা নেই। না বিশ্ববিদ্যালয়, না বাসে, মেয়েটির চোখ সারাক্ষন খুজে বেড়ায় তাকে। একদিন মেয়েটি জানতে পারল আত্বভোলা সেই ছেলেটি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত। উদ্ধিগ্ন মেয়েটি যখন তাকে হাসপাতালে দেখতে গেল সে তখন মৃত্যু বরন করেছে। মেয়েটির কচি মন হাহাকার করে কেঁদে উঠল। সেই থেকে মেয়েটি আজো অবিবাহিতা, যার বয়স কিনা আজ ত্রিশ বছর এবং সে ছেলেটির কবরে আজও ফুল দেয় আর নিঃশব্দে প্রাথনায় বলে ওঠে এসো বন্ধু তুমি আমার পা মাড়িয়ে দাও আমার শুন্যবুকে ছিটকে পড়, সেই প্রথম দিনের মতো।
ছেলেটার সাথে মেয়েটির দ্বিতীয় অশুভ দেখা এক শুভবিবাহ অনুষ্ঠানে, মানুষের ভিড়ে অসাবধান বশত সে মেয়েটির পা মাড়িয়ে দিলো। মেয়েটি এবার ছেলেটির উপর ভীষন খুব্ধ। ভাবলো এটা ছেলেটির ইচ্ছাকৃত হয়রানী বা সয়তানী। সেও মনে মনে ফন্দি করে ছেলেটির পোশাকে মাংসের সরুয়া ঢেলে দিল। অতঃপর মহা হৈ চৈ দেখে মেয়েটি দুঃক্ষীত বলে অন্য পাশে সরে পরল। বিষন্য ছেলেটা অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে গেল।
মেয়েটি সিদ্ধান্ত নিলো এরপর সে তার বন্ধুদের দিয়ে ছেলেটাকে পেটাবে। তিন দিন পর আবার তাদের দেখা বৌভাত অনুষ্ঠানে। রুপবতী প্রস্তুত যে কোন ছুতোয় ছেলেটিকে পেটাবার জন্য। কিন্তু ছেলেটি ওর থেকে অতি দুরে সরে রইল একবারও ওর দিকে ছেলেটি চোখ তুলে তাকালো না। মেয়েটি যেন আরো অপমানিত হল। ভাবলো সে এই নিরব অপমানের শোধ নেবে।
এরপর বেশ কিছু দিন হয়ে গেল ছেলেটির দেখা নেই। না বিশ্ববিদ্যালয়, না বাসে, মেয়েটির চোখ সারাক্ষন খুজে বেড়ায় তাকে। একদিন মেয়েটি জানতে পারল আত্বভোলা সেই ছেলেটি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত। উদ্ধিগ্ন মেয়েটি যখন তাকে হাসপাতালে দেখতে গেল সে তখন মৃত্যু বরন করেছে। মেয়েটির কচি মন হাহাকার করে কেঁদে উঠল। সেই থেকে মেয়েটি আজো অবিবাহিতা, যার বয়স কিনা আজ ত্রিশ বছর এবং সে ছেলেটির কবরে আজও ফুল দেয় আর নিঃশব্দে প্রাথনায় বলে ওঠে এসো বন্ধু তুমি আমার পা মাড়িয়ে দাও আমার শুন্যবুকে ছিটকে পড়, সেই প্রথম দিনের মতো।
[এই লেখাটি সংগৃহীত যদি কারো জীবনের সাথে মিলে যায়। তবে লেখাটির জন্য আমরা দ্বায়ী নই, এটি নিছক একটি গল্প মাত্র]
ভাল লাগলে পোস্ট টি অবশ্যই শেয়ার করুন :
[ ভাল লাগলে পোস্ট টি
অবশ্যই কমেন্ট বা শেয়ার
করুন , শেয়ার বা কমেন্ট দিলে
আমাদের উৎসাহ বারে, তাই অবশ্যই শেয়ার করুন । ]
No comments:
Post a Comment